স্টাফ রিপোর্টারঃ বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সহায়তার অভিযোগে জেলা বিএনপির সা বেক সহ-সভাপতিও বর্তমান জজ আদালতের অতিরিক্ত পিপি এড তোজাম্মেল হোসেন তোজাম কারাবরণ করতে হয়েছিল। জানা গেছে, বিগত দিনে সকল আন্দোলন সংগ্রামে রাজপথে থেকে নেতৃত্ব দিয়েছেন। বিএনপি’র আন্দোলনে যুক্ত থাকায় একাধিকবার পুলিশ তাকে আইনজীবী সমিতির ভবনে এসে হুমকিও দিয়েছেন। গত ৬ জুলাই সারাদেশে আন্দোলন তুঙ্গে হয়ে ওঠে তখন সাতক্ষীরায়ও আন্দোলন সংঘটিত হয়। জেলার সকল অঞ্চলের পাশাপাশি আদালতেও এই বিপ্লবের প্রভাব পড়ে। ছাত্র-জনতার আন্দোলন আদালতে আইনজীবীদের মধ্যেও পক্ষে-বিপক্ষে হয়ে দাঁড়ায়।শুধু তাই নয় তাহার একমাত্র পুত্র কম্পিউটার সাইন্সের ছাত্র মইনুল হোসেন ঢাকায় আন্দোলনে রাজপথে ছিল। ঠিক তখন জেলা আইনজীবী সমিতির বারবার নির্বাচিত সাবেক সাধাঃ সম্পাদক ও জেলা ছাত্রদলের প্রতিষ্ঠাতা সাবেক সাধাঃ সম্পাদক এড তোজাম্মেল হোসেন বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের পক্ষে কথা বলেন। আন্দোলনের দাবি নিয়ে তিনি আদালত পাড়ায় প্রতিবাদ শুরু করলে আলীগের আইনজীবীদের একটি অংশ তার উপর ক্ষিপ্ত হয়ে ওঠে। রাস্তায় আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর ধর পাকড় এবং আদালতের পক্ষপাতের কারণে শিক্ষার্থীদের কারাগারে যেতে হয়। সেই মুহূর্তে এড তোজাম্মেল হোসেন পুরাতন সাতক্ষীরা এলাকা থেকে আটক হন। তৎকালীন সময়ে পুলিশ তাকে জেল হাজতে না পাঠিয়ে দুই দিন রীতিমতো নির্যাতন করেন। এত নির্যাতনের পরেও তিনি জাতীয়তাবাদী শক্তি থেকে বিন্দুমাত্র বিচ্যুত হয়নি। পরবর্তীতে তাকে আদালতের মাধ্যমে জেল হাজতে প্রেরণ করা হয়। সারাদেশ যখন উত্তল ঠিক তখন ৪ঠা আগস্ট আইনজীবীদের জোরালো ভূমিকায় তিনি মুক্তি পান।
ছাত্র জনতার আন্দোলনের সহায়তার অভিযোগে বিগত দিনে বিএনপির নেতা এড তোজামের কারাবরণ
৭৯